আরিফ রববানী, মোমিন তালুকদার, নিজস্ব প্রতিবেদক: ত্রিশালের নারী জাগরণের পথিকৃৎ সাবেক সফল মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, উপজেলা যুব মহিলালীগের নির্যাতিত যুবনেত্রী মাহমুদা খানম (রুমা) এম.এ দ্বিতীয় বারের মত হ্যাট্রিকের অপেক্ষায়। তিনি ত্রিশালকে উন্নয়নে এগিয়ে নেওয়াসহ হত দরিদ্র,অসহায়,গরীব-দুঃখী মেহনতী মানুষের পাশে দাড়িয়ে ডিজিটাল উপজেলা গড়তে চান উন্নয়নে বিশ্বাসী এই অগ্নিকন্যা।
ইতিমধ্যেই উপজেলাব্যাপী প্রতিটি মানুষের দ্বারে-দ্বারে গিয়ে কলস মার্কা প্রতিবেশ ভোট ও দোয়া চেয়ে গনমানুষের আস্থা অর্জন করে জনজরিপে তিনি রয়েছেন প্রথম সারিতে। আওয়ামীলীগের অধ্যুষিত এলাকা বলে খ্যাত এই উপজেলার অসাম্প্রদায়িক চেতনায় রক্ত প্রবাহিত যেই নারী ত্রিশাল পৌর শহর থেকে গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত যার রয়েছে পদচারণা। সদা হাস্যজ্জ্বল মিষ্টিভাষী মাহমুদা খানম রুমা কে চেনে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। সকলের প্রিয় আপা বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবে বলে তার একান্ত ভক্ত ভোটাররা জানিয়েছেন।
দিন-রাত তিনি মাঠে গনসংযোগ ও মতবিনিময় করছেন। ৩১শে মার্চ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ভোটারদের মধ্যে জল্পনা কল্পনা ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এক সময়ে ত্রিশালের দাপুটে রাজনীতিবিদ সাধারণ ও গরীব মানুষদের আশ্রয়স্থল বলে খ্যাত আওয়ামীলীগের জনপ্রিয় নেতা,আমিরা বাড়ী ইউনিয়নের চার বারের নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম এডভোকেট আব্দুল হামিদ খানের সুযোগ্য কন্যা রুমা গত ২০০৯ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে পুনরায় ভোটে অংশ গ্রহণ করে নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী হলে জয় ধরে রাখতে পারেননি । তিনি নারী মুক্তি ও অধিকার বাস্তবায়নে শৈশব থেকেই কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ আওয়ামী যুব মহিলালীগ ত্রিশাল উপজেলা শাখা কমিটির শীর্ষ পদে হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি তার পিতার আদর্শকে অনুসরণ করে পুরো উপজেলায় অসহায় গরীব মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতার হাত প্রসারিত করে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি অসাম্প্রদায়িক চেতনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী বলেই হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান সকলের মাঝে প্রিয়ভাজন ব্যক্তি হিসেবে সুপরিচিতি লাভ করেছেন। তিনি সৎ, বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে ব্যাপক সাড়া পেয়েছেন।
মাহমুদা খানম (রুমা) এম.এ আশাবাদ ব্যক্ত করছেন -উপজেলা পরিষদের ৩১শে মার্চের নির্বাচনে অবাধ নিরপেক্ষ শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হলে সাধারণ ভোটাররা তাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে বলে তার বিশ্বাস। তিনি অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তাদের সেবা করে শেষ জীবনটা অতিবাহিত করতে চান। একাধিক ভোটার জানান, তিনি পুনরায় উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে অসহায় গরীর দুঃখী মেহনতি মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন। তিনি উপজেলার প্রতিটি ওয়ার্ডের এক পরিচিত মুখ। সুখে দুঃখে তিনি সকলের পাশে দাঁড়িয়ে দুঃখকে লাঘব করার জন্যে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে থাকেন । যে কোন মুহুর্তে যে কোন সময়ে তার সাথে কথা বলতে কেউ কুন্ঠাবোধ করেন না বলেই তিনি জননন্দিত প্রতিবাদী এক নারী।