অনেক মানুষ আছে যারা পুলিশের দোষ খুঁজে বেড়ায়। কিন্তু এখনো সমাজের অধিকাংশ মানবিক কাজগুলি পুলিশরাই করেন। তার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ময়মনসিংহের কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ। আশ্রয়হীনকে ঘর করে দেওয়া,হারিয়ে যাওয়া শিশু কিশোরদের অভিভাবকদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া,হারানো মোবাইল উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকদের হাতে তুলে দেওয়া,মিথ্যা মামলা থেকে মানুষকে রক্ষা করা,গরীব অসহায় মানুষকে সহযোগিতা দেওয়া, করোনাকালীন দুর্যোগ মুহুর্তে মানুষকে সহযোগিতা দেওয়া সহ বিভিন্ন মানবিক কাজে কোতোয়ালি পুলিশের ভূমিকা প্রশংসনীয়। এসব কর্মকান্ড সম্ভব হয়েছে থানার চৌকস মেধাবী মানবিক অফিসার ইনচার্জ ওসি শাহ কামাল আকন্দ সহ থানায় দায়িত্ব প্রাপ্ত কিছু মেধাবী অফিসারদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে।তাদেরই একজন কোতোয়ালি মডেল থানার ইন্সপেক্টর অপারেশন ওয়াজেদ আলী।
যিনি নিজেকে কখনো পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে নয়, জনগণের একজন সেবক হিসাবে অতিসাধারণ বেশে জনগণের পাশে থাকার চেষ্টা করেন। ইন্সপেক্টর অপারেশন ওয়াজেদ আলী গত ১২/৮/২০২০ ইং তারিখে থানায় যোগদানের পর পাল্টে গেছে থানার চিত্র। ওসি শাহ কামাল আকন্দ এর দিক নির্দেশনা মোতাবেক দমন করেছেন থানায় দালালদের দৌরাত্ম্য। সেবা নিতে আসা লোকজন টাকা ছাড়াই এখন সাধারণ ডায়েরি (জিডি), অভিযোগ ও মামলা লেখা বা অন্তর্ভুক্ত করতে পারছেন থানায়। বিভিন্ন সময়ে অসহায়-বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থাভাজন হয়ে ওঠেছেন তিনি।
পুলিশ জনগণের বন্ধু। জনগণের জানমাল হেফাজতের দায়িত্ব পুলিশের। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার জন্য নিরলস সেবার কাজ করে যাচ্ছে পুলিশ। মানবিক কিছু পুলিশ কর্মকর্তাদের সহযোগিতামূলক কর্মকাণ্ডের কারণে জনগণ পুলিশকে পরমবন্ধু হিসেবে মূল্যায়ন করে। এমনই একজন মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা কোতোয়ালি মডেল থানার ইন্সপেক্টর অপারেশন ওয়াজেদ আলী।