ময়মনসিংহ প্রতিনিধিঃ ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার ১০নং হবিরবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে ইউনিয়ন কে মাদকমুক্ত, উন্নত সমৃদ্ধ ও দৃশ্যমান ইউনিয়ন হিসাবে উপহার দিতে চান ইউনিয়নের তরুন ও মেধাবী রাজনীতিবিদ, হবিরবাড়ী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক, ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক,সাবেক মেধাবী ছাত্রনেতা মিজানুর রহমান।
যিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া তর্ণমুলের একজন জনবান্ধব নেতা। তৃর্ণমুলের একজন কর্মীই বুজবে তৃর্ণমুলের ব্যাথা বেদনা, সে কারণে প্রার্থী হিসাবে আলোচনায় রয়েছেন তিনি। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন । একাধারে একজন তরুণ সমাজ সেবক, রাজনীতিবিদ,সালিশ ব্যাক্তিত্ব এবং ক্রীড়া সংগঠক ও বটে। বর্তমানে তিনি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক,জেলা কৃষকলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামিলীগের সদস্য পদে দায়িত্বে থেকে রাজনীতির পাশাপাশি মানুষের বিভিন্ন সুখে দুঃখে পাশে থেকে নিজেকে একজন জনবান্ধব নেতা হিসাবে গড়ে তুলেছেন। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে হবিরবাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসাবে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দের সাথে ধারাবাহিক মতবিনিময়, লিয়াজো -যোগাযোগ রেখে মানুষের দোয়া ও সমর্থন প্রত্যাশার পাশাপাশি দলকে তরান্নিত করার মাধ্যমে দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে কাজ করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের গুনান্নিত এই নেতা রাজপথে সাহসীকতার সাথে আন্দোলন লড়াই-সংগ্রামে রাজনীতিতে থেকে ইউনিয়নের বিভিন্ন পেশাশ্রেণীর মানুষকে আওয়ামীলীগের পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ করছেন । তিনি ইউনিয়নের বিভিন্ন স্কুল, মসজিদ,মাদ্রাসা ও মন্দিরের বিভিন্ন উন্নয়ন মোলক কাজে নিজ অর্থায়নে সহযোগিতা করাসহ হতদরিদ্র মানুষের সেবা করে যাওয়ার মাধ্যমে আওয়ামীলীগের ভাবমুর্তিকে উজ্জল করার চেষ্টা করছেন । সমাজ সেবায় তিনি ছাত্রজীবন থেকেই নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে জড়িত হওয়ার পর থেকে প্রতিটি গ্রাম,ওয়ার্ড পর্যায়ে দলীয় কার্যক্রমকে প্রসারিত করতে কঠোর পরিশ্রম করেছেন এ নেতা। ফলে ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রাম,ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে রয়েছেন তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা।
হবিরবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের আসন্ন নির্বাচনের আমেজ শুরু হওয়ার পর থেকে ইতি মধ্যেই তার পক্ষে শুরু হয়েছে ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারনা,মতবিনিময় সভা ও গণসংযোগ। জাতির জনকের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন দূরদর্শী কর্মী, শীর্ষ অন্যান্য নের্তৃত্বের অন্যতম নেতা মিজানুর রহমান । তিনি মেধাবী ও প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ নেতৃত্ব পছন্দ করেন এবং নেতৃত্বের বিকাশ করতে জানেন ও ভালবাসেন। ইউনিয়নবাসীর মতে- মিজানুর রহমান একজন নিঃস্বার্থ দেশপ্রেমিক, দানশীল ব্যাক্তি, জন-দরদী, দরিদ্র অসহায় মানুষের বন্ধু, নি:স্বার্থ সমাজ সেবক, সহজ-সরল ও সাদা মনের মানুষ, ক্লিন ইমেজের রাজনীতিবিদ। তিনি বর্তমানে হবিরবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে জনপ্রিয় সফল রাজনীতিবিধ।
চলমান করোনা মহামারীতে মানুষ যখন ঘরবন্দী হয়ে অনাহারে দিন কাটাচ্ছিলো ঠিক সেই সময় ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে শত সহস্রাধিক মানুষের মাঝে খাদ্য ও নগদ অর্থ সহায়তাসহ স্বাস্থ্যসেবায় গণসচেতনতা গড়ে তুলেছেন জনবান্ধব এই নেতা । বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু”র কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শান্তি, গনতন্ত্র, উন্নয়ন অগ্রগতি দুর্নীতি ও মাদক মুক্ত রাষ্ট্র সমাজ বিনির্মাণে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।বর্তমান সরকারের অঙ্গীকার ” গ্রাম হবে শহর ” বাস্তবায়নে আর্থসামাজিক গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার উন্নয়নে প্রচুর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তবে মিজানুর রহমানের মতে- হবিরবাড়ী ইউনিয়নে তেমন কোন উন্নয়ন কাজের বাস্তবায়ন হয়নি। ইউনিয়নের কাঙ্খিত উন্নয়ন হয়নি বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন-আমার ইউনিয়নের রাস্তা-ঘাট বিগত দিনে যেমনটি ছিল, ঠিক তেমনই আছে, আমি ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে অত্র ইউনিয়নকে একটি পরিকল্পিত উন্নয়নের রুল মডেল হিসেবে জনগণের নিকট তুলে ধরব।
জলাবদ্ধতা নিরসনে ড্রেনেজ ব্যবস্থার উদ্যোগ গ্রহণ করব। কর্মসৃজন কর্মসংস্থান প্রকল্পসহ গ্রামীণ অবকাঠামোগত সংস্কার উন্নয়ন অর্থ্যাৎ সকল রাস্তাঘাট পাকাকরণ, পুল কালবার্ড ব্রীজ নির্মাণ, শিক্ষার মানোন্নয়ন, প্রতিযোগীতামূলক খেলাধুলার চর্চা, বাল্য বিবাহ বন্ধসহ নারী জাগরণে উদ্যোক্তা সৃষ্টি, বেকারদের কর্মসংস্থান, দূর্নীতিমুক্ত ইউনিয়ন পরিষদ গঠন, শতভাগ বয়স্ক বিধবা প্রতিবন্ধী ভাতা বিতরণ, ধর্মীয় ও সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন মসজিদ-মাদ্রাসার উন্নয়ন এবং সর্বোপরি হবিরবাড়ী ইউনিয়নে সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির উন্নত, আধুনিক দৃশ্যমান মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হব ইনশাল্লাহ।
তাছাড়া হবিরবাড়ী ইউনিয়ন একটি শিল্প বান্দব ইউনিয়ন এখানে এলার লোকের চাকরি তুলনামূলক কম হয় তাই বেকার সংখ্যা বেশী বেকারত্ব দূরিকরণে কাজ করবো।এই ইউনিয়নে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বসবাস করে সকল ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা সহ ধর্ম নিরপেক্ষ একটি ইউনিয়ন গড়ে তুলার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন তিনি বলেন- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও দল যদি আমাকে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন দান করেন, আমি আমার সাংগঠনিক কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে নিষ্ঠার সাথে দল, এলাকা ও দেশের জন্য কাজ করব এবং তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখতে পারব বলে মনে করি এবং নির্বাচনে জয়ী হয়ে জনগণের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন গঠাবো । তৃর্ণমুলের কর্মী হিসাবে আমিই বুজবো তৃর্ণমুলের নেতা-কর্মীদের দুঃখ-বেদনা। তাই সব কিছু বিবেচনা করে দল তাকে মনোনয়ন দিবে বলেও আশাবাদী তিনি।।