আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ!!!
সর্বপ্রথমেই সুস্থ স্বাভাবিক রাজনীতির সৌন্দর্যময় অংশ হিসেবে জননেতা মোঃ ইকবাল হোসেন ভাইয়ের পক্ষে থেকে অভিনন্দন জানাই ত্রিশাল উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান সকলকে।
পাশাপাশি ব্যাপকভাবে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই দেশরত্ম শেখ হাসিনার মার্কা নৌকার জন্য যারা নিষ্ঠার সাথে শ্রম দিয়েছেন ও সমর্থন জানিয়ে ভোট দিয়েছেন তাদের প্রতি।নৌকাপ্রেমীদের উদ্দেশে জননেতা ইকবাল বলেছেন,”আমরা পুরুষ মানুষ,আমাদের ভেঙে পড়লে চলবে না।সকলেই আগামী সময়ের দৃঢ় প্রস্তুত থাকুন।”
ত্রিশালবাসী উদ্দেশে জননেতা ইকবাল হোসেন বলেন,”আমি ত্রিশালবাসীর পাশে ছিলাম,আছি এবং আগামীতেও থাকবো ইনশাআল্লাহ। আমার জনসেবা আমি চালিয়ে যাবো,আমার সাধ্যমতো সর্বোচ্চ সহযোগিতা থেকে ত্রিশালবাসী কখনো বঞ্চিত হবে না।”
ত্রিশালের সর্বোচ্চ উন্নয়ন ও ত্রিশালবাসীর ন্যায্য অধিকার আদায়ে সকলকে সচেতন থাকার আহবান করেছেন জননেতা ইকবাল হোসেন।অবহেলিত ত্রিশালের প্রতি নবনির্বাচিত প্রার্থীরা সর্বদা সৎ,সাম্যবাদী ও উন্নয়নমুখী হবেন বলেও আশা করেন ইকবাল হোসেন।
বিঃদ্রঃ নির্বাচনের দুইদিন না পেরোতেই অনেকেই আবার নানারঙের গুজব ছড়াতে খেয়ে না খেয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।তাদের উদ্দেশে আমি বলতে চাই,ত্রিশালবাসীকে আর বিভ্রান্ত করবেন না।জননেতা ইকবাল হোসেন পালিয়ে যাবার লোক নন,তিনি সার্বক্ষণিক ত্রিশালের মানুষের পাশে আছেন।ত্রিশালবাসীর ন্যায্য অধিকার আদায়ে তিনি সবসময় সচেতনভাবে পাশে আছেন।
আর একটি কথা বলতে চাই,আমরা ইকবাল হোসেনের বেতনভুক্ত কর্মচারী নই।চাটাচাটির স্বভাব ইকবাল হোসেন কিংবা তার প্রকৃত কর্মী সমর্থক কারোর নেই।আমরা ছাত্রলীগ কর্মী,দলীয় সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়েই আমরা নৌকার সমর্থন করি।ত্রিশালে নৌকার একটি ভোটও ষড়যন্ত্র করে বা টাকা ছিটিয়ে আসেনি।যারা রাতের অন্ধকারে ষড়যন্ত্র করেছে,তা তাদের মনে মনেই জানা আছে।
দলীয় সিদ্ধান্তের পাশে থাকার জন্য আমরা ছাত্রলীগ পরিবার সদা সর্বদা প্রস্তুত।পরিশেষে বলবো,ভালো থাকবেন ত্রিশালের সর্বস্তরের মানুষেরা যাদের মধ্যে বেঈমানি নেই।অর্থলোভী, পল্টিবাজ বেঈমানদের বিচার মহান আল্লাহর কাছে।বেঈমানদের স্থান হউক নিকৃষ্টতম জাহান্নামের আগুনে।আমরা আনুমানিক গত চারবছর যাবত যেভাবে জননেতা ইকবাল হোসেনের পাশে ছিলাম,সেভাবেই পাশে আছি এবং আজীবন থাকবো ইনশাআল্লাহ।টাকার লোভে আমরা ইকবাল ভাইকে সমর্থন করিনা,সমর্থন করি ভালোবাসার জোড়ে।তবে, এসব তো আর এক রাতের বেঈমান মেহমানদের বুঝে আসবে না,যারা পকেট ভরার ধান্ধায় ওয়াদা বিক্রি করে বেঁচে থাকে।
আল্লাহ সবাইকে সুমতি দান করুন।