এবার সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মৃত্যুতে তার একমাত্র কন্যাকে সমবেদনা জানানোর পাশপাশি দাবি ওঠে রাজনীতিতে বাবার স্থলাভিষিক্ত হওয়ার। অনেকে বাবার মৃত্যুতে শূন্য হওয়া আসনে রীমাকে মনোনয়ন দেয়ারও দাবি তুলেছেন।
অল্প সময়ের ব্যবধানে মা ও বাবাকে হারানো রীমা ইসলাম বাবার মতোই স্বল্পভাষী। তবে, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সময়ের ওপর ছেড়ে দিতে চান তারা। বিদেশে জন্ম নেয়া ও বেড়ে উঠা রীমা ইসলামের পড়ালেখা ও কাজ যুক্তরাজ্যেই। পড়ালেখা শেষে সেখানেই একটি ব্যাংকে কর্মকতা হিসেবে যোগ দেন রীমা ইসলাম।
তবে, এখনই রাজনীতিতে নামার ইচ্ছে নেই প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মেয়ে রীমা ইসলামের। সময়ের চাহিদায় সিদ্ধান্ত বদলও হতে পারে- যা নির্ভর করছে দল বা দলের সভাপতির ওপর। এমনই আভাস দিলেন তার পরিবারের সদস্যরা।
রাজনীতিতে আসার বিষয়ে, রীমা ইসলামের পরিবারের সদস্যরা বলছেন, এখনই এমন কিছু চিন্তা করেননি তারা। মানসিক অবস্থার কথা বিবেচনায় রেখে পরিবারে এ নিয়ে তেমন কোনো আলাপও হয়নি।
এ বিষয়ে রীমা ইসলামের চাচা সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম বলেন, আমাদের পরিবারের অভিভাবক জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি যদি চান, আমাদের পরিবার থেকে কিশোরগঞ্জ-১ এ কাজ করার সুযোগ দেবেন।
তবে, শেখ হাসিনা যেভাবে চান সেভাবেই হবে বলেও জানান সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম। তিনি বলেন, বাংলাদেশ যতদিন থাকবে এবং আমাদের পরিবার যতদিন থাকবে ততদিনই আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে থাকতে চাই।