নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ময়মনসিংহের ত্রিশাল পৌরসভার জননন্দিত ৩বারের নির্বাচিত মেয়র বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তান ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামীলীগের সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা আলহাজ্ব এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছকে ফাঁসাতে একযুগ ধরে নানা ফন্দী করে চলছেন, ত্রিশালের জনবিচ্ছিন্ন একটি কুচক্রী মহল।
এই মেয়র আনিছ ময়মনসিংহের দক্ষিণ সবচেয়ে জনবান্ধব জননেতা হওয়া একশ্রেণীর জনবিচ্ছিন্ন নামধারী দলের পরিচয় বহনকরা কুচক্রী মহল মেয়রকে কখনো দল থেকে ছিটকে ফেলতে কখনো বিভিন্ন ভাবে আইনের জালে আটকাতে বার বার চেষ্টা করে চলছেন। মেয়র আনিছ আইন প্রয়োগকারী বাহিনীর কাছে তদন্তে বার বার নির্দোষ প্রমানিত হয়েছেন। মেয়র আনিছকে বার বার হয়রানীর চেষ্টা করায় ত্রিশালের সকল শ্রেণী-পেশার মানুষ হতাশা ভুগছেন।
ত্রিশালের মানুষ অনুধাবন করতে পেরেছে মেয়র আনিছকে বেকায়দায় রাখতে পারলে হঠাৎ উড়ে এসে দল বসা নামধারী কিছু ব্যক্তির একক আধিপত্য বিরাজ করতে পারবে। কুচক্রী মহল বার বার মেয়র আনিছকে জমি সংক্রান্ত ঘটনা টেনে নানা ধরনের মিথ্যে অপবাদ দিচ্ছেন অথচ কুচক্রী মহলের অধিকাংশ লোকেরাই জমির দালালী নিয়ে ব্যস্ত। এই চক্রান্তকারী লোকেরা অতীতে দেখতে পাওয়া যায় কেউ নব্য দলে ঢুকেছে, কেউ অন্যদল করেছে আবার কেউ হঠাৎ ক্ষমতার ছত্রছায়ায় নেতা হয়েছেন।
মেয়র আনিছ ১৯৮০সালে ছাত্রলীগ করেছেন এই চক্রের সদস্যরা তখনকার সময়ে আওয়ামীলীগের দলের কোন কর্মীই ছিল না। মেয়র আনিছ ১৯৯৪ সালে যখন থানা যুবলীগ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন তখনকার সময়েও এই চক্রান্তকারীরা কখনোই আওয়ামীলীগকে মেনে নিতে পারতো না। এরশাদ বিরোধী,খালেদা নিজামী বিরোধী আন্দোলনে মেয়র যখন রাজপথ লড়াকু নেতা তখনকার সময়ে হয় এই চক্রান্তকারী কারো জন্ম হয় নাই নতুবা যারা ছিল তারা নিজামী হুজুরের পানি খেয়েছে।
আজ ত্রিশালের মানুষ এক বাক্যে জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে দাবী তুলেছেন মেয়র আনিছের বিরুদ্ধে বার বার চক্রান্তের চক্রগুলোকে বিশেষ বাহিনী দিয়ে খোঁজে বের করে জনসম্মুখে উপস্থাপন করার।
মেয়র আনিছ ত্রিশাল থানা আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা ও বীরমুক্তিযোদ্ধা মরহুম আবুল হোসেন চেয়ারম্যানের সন্তান। মেয়র আনিছের পরিবারটিকে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, মহামান্য রাষ্টপ্রতি মোঃ আব্দুল হামিদ ও প্রয়াত বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ রাজনৈতিক ভাবে চিনতো।
আজ সেই পরিবারে ত্রিশালের কতিপ্রয় নব্য আওয়ামীলীগ করা কুচক্রী মহলের নানা ফন্দীতে আতংকে রয়েছেন।