মোঃ আসাদুল ইসলাম মিন্টুঃ ময়মনসিংহের ত্রিশালে ০৭নং হরিরামপুর ইউনিয়নে দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর ধরে দুই প্রতিবন্ধী(হাত-পা বিকলাঙ্গ) ছেলে সন্তান নিয়ে অসহায়ত্বের সাথে জীবন-যাপন করছে হেলাল উদ্দিন ও তার পরিবার।হেলাল উদ্দিনের এই দুই ছেলে জন্ম থেকে প্রতিবন্ধী না হলেও আনুমানিক ১০ বছর পূর্বে কিডনী রোগে আক্রান্ত হয় দুজনই।দরিদ্র হেলাল উদ্দিন তার স্থাবর-অস্থাবর সকল সম্পত্তি বিক্রি করে দুই ছেলেকে সুস্থ করার আপ্রাণ চেষ্টা করলেও ভাগ্যের কাছে হেরে যায় সে।দুই ছেলেরই হাত পা বিকলাঙ্গ হয়ে পড়ে। দুই ছেলের দৈনন্দিন কাজ কুলে তুলে করানো লাগে বিধায়, হেলাল উদ্দিনও যেতে পারে না কোন কাজে।ফলে তিনবেলা খাবারের উৎস টাও হয়ে ওঠেছে মানুষের সাহায্য-সহযোগিতা।
এই দুই প্রতিবন্ধী ছেলে ছাড়াও হেলাল উদ্দিনের আরও মনির(১৩)নামে এক ছেলে ও ফাতেমা(১২) নামে এক মেয়ে রয়েছে। পরিবারের এই খারাপ সময়ের সবথেকে বেশি প্রভাব পড়েছে এই দুই শিশুর জীবনে।পড়াশোনায় মেধাবী হলেও অর্থের অভাবে পড়াশোনা ছাড়তে বাধ্য হয়ে পড়ে তারা।যেখানে তিনবেলা খাবারই জুটে না,সেখানে পড়াশোনা তাদের কাছে স্বপ্নের মতো হয়ে দাঁড়ায়।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেইসবুকের মাধ্যমে পুরো বিষয়টি আরফান ফ্যামিলি’স ব্যাবি স্মাইল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আরফান উদ্দিনের নজরে আসে।তিনি একমুহূর্ত-ও বিলম্ব না করে, দ্রুতই তার স্বেচ্ছাসেবক দের পাঠায় এই পরিবারটির সার্বিক খুঁজ নিতে।এবং রবিবারে আরফান উদ্দিনের বিশেষ নির্দেশনায় আরফান ফ্যামিলি’স ব্যাবি স্মাইল ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবক টীম মনিরের জন্য পান্জাবি-পাজামা,জুতো ও ফাতেমার জন্য জামা-পায়জামা,জুতো শ্যাম্পু সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী উপহার স্বরুপ নিয়ে আসে।একই সাথে তাদের পরিবারের জন্য প্রায় ১০/১২ দিনের খাদ্য সামগ্রীও নিয়ে আসে।আরফান ফ্যামিলি’স ব্যাবি স্মাইল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আরফান উদ্দিন আরও নিশ্চিত করে বলেন যে,”এই শিশু দুজন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত আমরা তাদের পাশে থাকবো।”আরফান উদ্দিনের এমন মানবিকতায় হেলাল উদ্দিন আনন্দে কেঁদে উঠে। এলাকায়ও বেশ সাড়া ফেলে এমন মানবিক আচরণের ফলে।
করছে হেলাল উদ্দিন ও তার পরিবার।হেলাল উদ্দিনের এই দুই ছেলে জন্ম থেকে প্রতিবন্ধী না হলেও আনুমানিক ১০ বছর পূর্বে কিডনী রোগে আক্রান্ত হয় দুজনই।দরিদ্র হেলাল উদ্দিন তার স্থাবর-অস্থাবর সকল সম্পত্তি বিক্রি করে দুই ছেলেকে সুস্থ করার আপ্রাণ চেষ্টা করলেও ভাগ্যের কাছে হেরে যায় সে।দুই ছেলেরই হাত পা বিকলাঙ্গ হয়ে পড়ে। দুই ছেলের দৈনন্দিন কাজ কুলে তুলে করানো লাগে বিধায়, হেলাল উদ্দিনও যেতে পারে না কোন কাজে।ফলে তিনবেলা খাবারের উৎস টাও হয়ে ওঠেছে মানুষের সাহায্য-সহযোগিতা।
এই দুই প্রতিবন্ধী ছেলে ছাড়াও হেলাল উদ্দিনের আরও মনির(১৩)নামে এক ছেলে ও ফাতেমা(১২) নামে এক মেয়ে রয়েছে। পরিবারের এই খারাপ সময়ের সবথেকে বেশি প্রভাব পড়েছে এই দুই শিশুর জীবনে।পড়াশোনায় মেধাবী হলেও অর্থের অভাবে পড়াশোনা ছাড়তে বাধ্য হয়ে পড়ে তারা।যেখানে তিনবেলা খাবারই জুটে না,সেখানে পড়াশোনা তাদের কাছে স্বপ্নের মতো হয়ে দাঁড়ায়।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেইসবুকের মাধ্যমে পুরো বিষয়টি আরফান ফ্যামিলি’স ব্যাবি স্মাইল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আরফান উদ্দিনের নজরে আসে।তিনি একমুহূর্ত-ও বিলম্ব না করে, দ্রুতই তার স্বেচ্ছাসেবক দের পাঠায় এই পরিবারটির সার্বিক খুঁজ নিতে।এবং রবিবারে আরফান উদ্দিনের বিশেষ নির্দেশনায় আরফান ফ্যামিলি’স ব্যাবি স্মাইল ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবক টীম মনিরের জন্য পান্জাবি-পাজামা,জুতো ও ফাতেমার জন্য জামা-পায়জামা,জুতো শ্যাম্পু সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী উপহার স্বরুপ নিয়ে আসে।একই সাথে তাদের পরিবারের জন্য প্রায় ১০/১২ দিনের খাদ্য সামগ্রীও নিয়ে আসে।আরফান ফ্যামিলি’স ব্যাবি স্মাইল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আরফান উদ্দিন আরও নিশ্চিত করে বলেন যে,”এই শিশু দুজন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত আমরা তাদের পাশে থাকবো।”আরফান উদ্দিনের এমন মানবিকতায় হেলাল উদ্দিন আনন্দে কেঁদে উঠে। এলাকায়ও বেশ সাড়া ফেলে এমন মানবিক আচরণের ফলে।