নিজস্ব প্রতিনিধি ঃঃ বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থার আশ্চর্যজনক পরিবর্তন লক্ষ্য করল ময়মনসিংহ বাসি। ডিজিটাল বাংলার অনন্য নিদর্শন হিসাবে দেখতে পেল ১৭৭ জন মেয়ের সাথে ৩ জন ছেলে শিক্ষার্থী পড়ার সুযোগ। তাও আবার ময়মনসিংহের বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে ।চলতি ২০২১ সালে সরকারি স্কুল সমূহে লটারির মাধ্যমে ভর্তি নিয়ে যখন সমালোচনা তুংঙ্গে, আর এ সময় এরকম ভুল দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছে বলে মনে করছে অভিভাবকরা। লটারি প্রক্রিয়াকে মূলত একধরণের আইওয়াশ বলেও মনে করছেন অনেকে।
- ভর্তির তালিকা অনুযায়ীঃ ( ফারাবি ইসলাম ) গফরগাঁও – বাবা শফিকুল ইসলাম ও মায়ের নাম হোস্নে আরা বেগম।
- ( মোঃ জোবায়েরুল হাসান খান ) আয়নাক্ষেত- বাবা মোকাম্মেল হক খান ও মায়ের নাম সুমাইয়ি হোসেন ।
- ( ফাইয়াজ জাহাঙ্গীর ) ধোবাউড়া – বাবা মোহাম্মদ জাহাঙীর আলম খান এবং মায়ের নাম ইসরাত জাহান ফালগুনী।
উল্লেখ্য, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা’ অধিদফর’ (মাউশি) বিতর্কিত এই লটারি’ সম্পন্ন’ করেছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউশনে’ অভিভাবকদে’র উপস্থিতি ছাড়াই। সারাদেশে ৮০ হাজারের বিপরীতে ৫ লাখ ৭৩ হাজার ৩১১টি আবেদনের লটারি সম্পন্ন হয়।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন জানিয়েছেন, ভর্তির লটারি প্রক্রিয়া নির্ভুল করতে দুই বার ট্রায়াল লটারি করা হয়েছে।এছাড়া সরকারে’র অনেক দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা এ লটারি প্রক্রিয়াকে নির্ভূল হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
সাদিয়া’ জামান নামে’ ফেসবুকে’ একজন’ লিখেছেন, ‘১৭৭ জন বোনে’র তিনটা’ মাত্র ভাই। আজ লটারি’ ছিলো ব’লেই এভাবে ভাই বোন’ মিলেমিশে’ বিদ্যাময়ী’ গার্লস’ স্কুলে’ পড়া’র সুযোগ পেলো।