নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ ক্রমেই এগিয়ে আসছে। এরই মাঝে দলীয় মনোনয়ন ফরম ক্রয় করে জমা দিয়েছেন। মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার পর থেকে সারাদেশের সকল আসন গুলোতে এমপি হওয়ার দৌঁড়ে প্রার্থীদের মাঝে গণসংযোগ ও উঠান সভা সমাবেশের তৎপরতা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। কেউ দলের হাই ফোরামের সাথে যোগাযোগ করছেন আবার কেউ নিজের অবস্থান সাধারণ জনগনের সাথে তুলে ধরছেন। আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্যদিয়ে জয়ের দ্ধারা অব্যহত রাখতে চায়। ঐদিকে বিএনপি নির্বাচন মূখী না থাকলেও নির্বাচনে যে আসবেনা এটাও সুনিশ্চত নয়।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আন্তর্জাতিক ভাবে গ্রহন যোগ্য করতে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহমূলক একটি নির্বাচন উপহার দেওয়ার নীতি নিয়ে এগোচ্ছে। এই নির্বাচনে প্রতিটা আসনে এলাকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিদেরকে মনোনয়ন দেওয়ার চিন্তা ভাবনা করছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বিএনপি নির্বাচনে আসলেও যেন ভোটের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের আসন বিজয় নিশ্চিত হয়। আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সারা বাংলাদেশে জনপ্রিয় নেতাদের মাঠে কাজ করতে নির্দেশ দিয়েছে দলটি।
এখানে জনপ্রিয়তার র্শীষে যারা থাকবেন বিভিন্ন জড়িপের মাধ্যমে এগিয়ে থাকলে তাকে মনোনয়ন দিবেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছেন। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলে যখন জনপ্রিয় নেতারা মনোনয়ন পেতে মাঠে কাজ করছেন এ সময় ময়মনসিংহ বিভাগ নির্বাচনী হাওয়া থেকে পিছিয়ে নেই। বর্তমান যারা এমপি রয়েেেছন তাদের পাশাপাশি দলের জনপ্রিয় নেতারাও মনোনয়ন পেতে গণসংযোগ করছেন ময়মনসিংহ জেলার ক’টি আসনের এক সমীক্ষা জড়িপ করে দেখা যায় বর্তমান এমপিদের পাশাপাশি দলের জনপ্রিয় কিছু নেতা রয়েছেন তারাও এমপি হওয়ার মত জনপ্রিয়তা তৈরী করে ফেলেছেন। এর মাঝে ১৫২ ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসনে ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ত্রিশাল পৌরসভার তিনবারে সফল মেয়র আলহাজ্ব এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ। এ আসেন বর্তমান আলহাজ্ব এবিএম আনিসুজ্জামান আনিছ এতটাই জনপ্রিয় যে, মেয়র আনিছ যে কোন দল বা প্রভাবশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে নির্বাচন করলে ব্যাপক ব্যবধানে বিজয় সু-নিশ্চিত করে এমপি হবেন। এই মেয়র আনিছের দীর্ঘদিন দলে কাজ করায় এবং একাধারে তিনবার মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় তার রয়েছে বিশাল ভোট ব্যাংক। ত্রিশালে তিনি ছাত্রলীগ নেতা ছিলেন, যুবলীগ নেতা ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা ছিলেন, বর্তমান ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগের প্রভাব শালী নেতাদের একজন।
তার পরিবার ১৯৬৬ সাল থেকে ত্রিশাল আওয়ামীলীগের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। তাঁর পিতা বীরমুক্তিযোদ্ধা মরহুম আবুল হোসেন চেয়ারম্যান তিনি ছিলেন ত্রিশাল আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক তার চাচা আবুল কালাম ওরফে গুরু কালাম থানা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ছিলেন তিনি একাধিকবার নির্বাচনী পচিালনা কমিটির আহবায়ক ,মেয়র আনিছের তাঁর ছোট বোন জাহিদা এয়াসমিন ত্রিশাল উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন দীর্ঘদিন ধরে। সর্বপরি ত্রিশালের মেয়র পরিবারের সকলেই আওয়ামীলীগের সাথে জড়িত এবং নেতৃত্ব দিয়েছেন তাই ত্রিশালের মানুষ আওয়ামীলীগের বাতিঘর বলতে মেয়র পরিবারকেই চিনে। ত্রিশালের আওয়ামীলীগ এবং সাধারণ মানুষের এই পরিবারের প্রতি ব্যাপক আস্থা রয়েছে। ত্রিশালের ১২ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় সরেজমিনে যাচাই করে দেখা যায় মেয়র আনিছ আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন পেলে বিজয় সুনিশ্চিত।