আরিফ রববানী,ময়মনসিংহ:- ত্রিশাল উপজেলার মানবতার ফেরিওয়ালা ও গরিব দুঃখী মেহনতী মানুষের বন্ধু,ত্রিশাল সাবরেজিস্টার কার্যালয়ের দলিল লিখক সমিতির একাধিকবার নির্বাচিত সভাপতি, ময়মনসিংহ মটরযান কর্মচারী ইউনিয়ন (রেজি নং -৪৬৯) এর ত্রিশাল উপজেলা শাখার বারবার নির্বাচিত সাবেক সফল সভাপতি, শ্রমিক দরদী ও পরিশ্রমী শ্রমিকবান্ধব নেতা শরিফুল ইসলাম সরকার আসন্ন জেলা পরিষদের নির্বাচনে ত্রিশাল উপজেলার সদস্য পদে সকলের দোয়া ও সহযোগিতা প্রত্যাশা করছেন।
যিনি ত্রিশাল সাবরেজিস্ট্রার কার্যালয়ের দলিল লিখক সমিতির একাধিক বার ও উপজেলা মটরযান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি পদে টানা কয়েকবার দায়িত্বে থেকে ডিড রাইটার ও শ্রমিকদের বিভিন্ন সমস্যা,বিপদে-আপদে পাশে থেকে তাদের বিপদের বন্ধু হিসাবে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে।
ত্রিশালের মানুষের কল্যাণে দিনে-রাতে বিপদে-আপদে সর্বদায় পাশে থাকেন শরিফুল ইসলাম সরকার। যেকারণে সৎ এই নিষ্ঠাবান ব্যক্তি ও শ্রমিক নেতাকে জেলা পরিষদের সদস্য হিসাবে পেতে উপজেলার পৌর মেয়র-কাউন্সিলর সহ সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বারদের ভোট ও সমর্থনের জন্য শরিফুল ইসলাম সরকারের পক্ষ থেকে দাবী জানিয়েছেন উপজেলার বিভিন্ন পেশাশ্রেণীর ব্যক্তিবর্গরা।
উপজেলার রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেন, দলিল লিখক সমিতির সভাপতি শরিফুল ইসলাম সরকার সকল নেতা-কর্মী ও ভোটারদের প্রতিমুহুর্তে খোঁজ খবর নেয়াসহ অসহায় মানুষকে নিজের টাকা দিয়ে চিকিৎসা সেবা দেওয়াসহ বিভিন্ন ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করে থাকেন, দিনভর জনকল্যাণে কাজ করে নিজেকে একজন শ্রমিকবান্ধব নেতা হিসাবে গড়ে তুলেছেন। মটরযান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি থাকা কালে অসহায় চালক, শ্রমিকদের সন্তানদের শিক্ষা,বিয়ে, র্দুঘটনাসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে আর্থিক অনুদান, আর্তমানবতার সেবায় মানবকল্যাণে এগিয়ে এসেছেন। সংঘঠনের সদস্যদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ময়মনসিংহের যেকোন মিটিং ও আলোচনায় শ্রমিক দাবী বাস্তায়নের ক্ষেত্রেও এ নেতার ভূমিকা অন্যতম। যে কারণে তাকে সকল নেতাকর্মী ও শ্রমিকরা কর্মীবান্ধব ও শ্রমিকবান্ধব নেতা হিসাবে জানেন। শুধু শ্রমিক সংগঠনই নয় তিনি ত্রিশাল সাব-রেজিষ্ট্র অফিসের দলিল লিখক সমিতির সভাপতি পদেও সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন।তিনি দলিল সমিতির নেতৃত্বে থেকে সমিতির পক্ষ থেকে সকল দলিল লিখকদের জন্য এককালীন আর্থিক বরাদ্ধ মৃত দলিল লিখকের পরিবারের জন্য আর্থিক বরাদ্ধ অসুস্থদের জন্য চিকিৎসা ভাতাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করেছেন। যে সুবিধা এর পুর্বে ত্রিশাল সাবরেজিস্ট্রার কার্যালয়ের দলিল লিখকরা পায়নি, এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ দলিল সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ও ময়মনসিংহ জেলা দলিল লিখক সমিতির সদস্য পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ধরনের জনকল্যাণমুখী কার্যক্রমে জরিত থাকা নেতাকে জেলা পরিষদের সদস্য হিসাবে নির্বাচিত করলে উপজেলার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড আরো এগিয়ে নিতে পারবে বলে মনে করেন উপজেলার রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তার ক্লীন ইমেজ কে কাজে লাগিয়ে উপজেলার উন্নয়ন কর্মকান্ড জনকল্যাণে পৌছে দিতে তাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে উপজেলার জনপ্রতিনিধিদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন উপজেলার সচেতন মহল।
শরিফুল ইসলাম সরকার বলেন, আমি মটরযান কর্মচারী ইউনিয়ন ত্রিশাল উপজেলার দীর্ঘ দিন ধরে দায়িত্ব পালন করছি। ভোটাররা আমাকে বার-বার ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। মটরযান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি হিসাবে দায়িত্বে থেকেও শ্রমিকদের পরিবারের মত মনে করে আমি তাদের সুখ- দু:খ সব সময় পাশে রয়েছি। ত্রিশালের সকল শ্রেনী পেশার মানুষ সুখে দুঃখে আমি পাশে থাকতে চাই, আমি জানি আমার উপজেলার মানুষ ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাও আমাকে অনেক ভালবাসে। তাই তাদের মুল্যবান ভোট দিয়ে জেলা পরিষদের সদস্য পদে যদি তারা আমাকে নির্বাচিত করে তাহলে তাদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে যদি সেবা করার সুযোগ পাই তাহলে ত্রিশালের মানুষের ন্যায্য দাবী বাস্তবায়নে কাজ করবো ইনশাআল্লাহ।