মো: নাজমুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টারঃ: ময়মনসিংহের ভালুকায় নাশকতার অভিযোগে বিএনপির নেতাকর্মীদের আসামি করে যে দুইটা মামলা করেছে পুলিশ, তাতে ময়মনসিংহ দ: জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব মোর্শেদ আলম, উপজেলা বিএনপির সিনিয়ন সহসভাপতি আনোয়ার চেয়ারম্যান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক সালাউদ্দিন আহমেদ, ভালুকা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারন সম্পাদক সাখায়াত হোসেন পাঠান, ময়মনসিংহ দ:জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি-ভালুকা উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক কায়সার আহমেদ কাজল, ভালুকা উপজেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক রকিবুল হাসন রাসেল, পৌর ছাত্রদলের পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক এস,এম ফিরোজ আহমেদ সহ ২০ জনের নাম উল্লেখ করে বিস্ফোরক আইনে দুইটি মামলা দায়ের করে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ।
ঘটনায় দেখানো হয়েছে মেদিলা নামা পাড়া সাখাওয়াত চেয়ারম্যানের ফিসারি ঘরে কিছু বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মী নাশকতামূলক পরিকল্পনা করছিলো।খবর পেয়ে মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছলে বিএনপির নেতাকর্মীরা ভাংচুর চালিয়ে জনমনে আতংক সৃষ্টি করে।এ সময় পুলিশ উল্লেখিত নেতা কর্মীদের আটক করে।
দুইটি মামলার নাম্বার ভালুকা জি আর ৫৬৯/১৯ এবং ৫৭০/১৯ ধারা বিশেষ ক্ষমতা ও বিস্ফোরক আইন ।আসামীদের নাম ১। মোঃ আকমল খান ২। মোঃ শফিকুল ইসলাম ৩। এস এম ফিরোজ আহাম্মেদ ৪। মোঃ শামসুল হুদা বাবুল ৫।মোঃ মোরশেদ আলম ৬।সাখাওয়াত হোসেন পাঠান ৭। মোহাম্মদ ছাইফ উল্লাহ পাঠান ৮। মোঃ আব্দুর রহমান ৯। মোবারক ১০।আবুল কাশেম মণ্ডল ১১।কারী মোঃ আব্দুল হামিদ সাং হবির বাড়ি ১২।আনোয়ার হোসেন চেয়ারম্যান ১৩। ইব্রাহীম মোড়ল জামিরদিয়া ১৪। সালা উদ্দিন খারুয়ালি ১৫।মোঃ আবু সাইদ ১৬।মোঃ সাইফুল ইসলাম উভয়ই লবণ কোঠা ১৭।লুতফুর রহমান খান সানি ১৮। কায়সার আহাম্মেদ কাজল ১৯। রকিবুল ইসলাম রাসেল ২০। মুহাইমিনুল সহ অজ্ঞাত ২০/২৫ । এজাহারে বর্ণিত প্রথম ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে । ভালুকা উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়েছে ।