নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কামরাঙ্গীর চর থানার সাবেক ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের দের যুগ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন মোঃহানিফ। রাজপথ লড়াকু ২০০১ সালে দলের ক্লান্তিকালে নিজের অর্থ খরচ করে দলকে সু-সংগঠিত করতে নিজের দায়িত্ব প্রাপ্ত এলাকায় নিজের শ্রম, ঘাম, মেধা ও সাহসিকতার মন নিয়ে যেভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন সেই মোঃ হানিফ আজ নীরব অবসরে বাসায় স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে সময় পাড় করছেন।
এই নেতা২০০১সালের পর প্রশাসনের রক্ত চোক্ষুকে অপেক্ষা না করে ঢাকা মহানগরের প্রতিটি দলীয় কর্মসূচীতে অংশগ্রহন করতেন। কখনো পল্টনে, কখনো ধানমন্ডি, কখনো লালবাগ অঞ্চলের সদরঘাট, চক বাজার, পোস্তা ইসলামবাগ, হাজারীবাগ শহীদ নগর এবং কামরাঙ্গীর চরের বিভিন্ন জায়গায় দলীয় কর্মী সমর্থক নিয়ে ছুটে চলতেন। ২০০৪ সালে ২১আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে এই নেতা সরাসরি রাজপথে প্রতিবাদ মিছিল মিটিং করেছেন, তথকালীন সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দলের প্রধান শেখ হাসিনার মুক্তি আন্দোলনে মিছিল মিটিং ও গণ স্বাক্ষর সংগ্রহ করেছেন। এই নেতা সেই সময়কার সময়ে ওর্য়াডের সভাপতি হলেও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগেন কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথেও খুবই পরিচিত ছিলেন।
ঢাকা লাল বাগের বর্তমান সংসদ সদস্য হাজী মোঃ সেলিমের একান্তই আস্থাবাজন ছিলেন এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাফা জালাল মহিউদ্দিনেরও খুব বিশ্বস্ত ছিলেন এই নেতা। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম মোরাদের কাছেও এই নেতা খুবই পরিচিত ছিলেন। সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলামের নির্বাচনী এড়িয়া কামরাঙ্গীর চর থানা গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল হওয়ায় এই নেতা তার কাছেও প্রিয় মুখ ছিলেন। দল দীর্ঘদিন ক্ষমতায় রয়েছে বর্তমান এই ওয়ার্ডটি সিটি কর্পোরেশন এর আওতাধীন হওয়ায় নেতৃত্বের পালা বদল আসে। এই নেতার হাতে নেই নেতৃত্ব নতুন প্রজন্মের সাথে তার চলার পথে অনেকটাই বাঁধা। তার অনেক কর্মী কেউ বড় নেতা হয়ে গেছে আবার কেউ তাঁর সাথে সাথে নীরব অবসরে অতীতের স্মৃতি নিয়ে অবসরে আছেন তবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ জীবন আদর্শ হিসেবেই বাকি দিন গুলো পাড় করতে চান মোঃ হানিফ।