ত্রিশাল পৌর নির্বাচনে ২ নং ওয়ার্ডের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর নির্বাচনী অফিস ভাংচুরের যে অভিযোগ উঠেছে তা সত্যিই দুঃখ জনক।বিভিন্ন প্রচার ও প্রচারনায় এর দ্বায় ভার চাপানো হচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের উপর। কিন্তু দূর্বৃত্তদের মাথায় হয়তো এটা ছিলনা পৌর উন্নয়নের অংশ সিসি ক্যামেরা বিদ্ধমান । সিসি টিভি ভিডিও ফোটেজে যে চিত্র উঠে এসেছে তা সত্যিই বেদনা দায়ক।কাদের হাতে নৌকার দ্বায়িত্ব আর কতটা নিরাপদ বারবার প্রমান করছে এরা। কিভাবে নৌকাকে সলীলসমাধী দিতে দলীয় প্রার্থীর জামাতার নেতৃত্বে নিজেদের অফিস ভাংচুরের যে চিত্র পৌরবাসী অবলোকন করল তাতে কি প্রমান হয় ? তারা জানতোনা যে এলাকাটি সিসি ক্যামেরার আওতাভূক্ত। গভীর রাত সময় ৪-১৮ মিনিট একটি সিএনজি এবং কয়েকটি মোটর সাইকেল যোগে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর লোকজনের আগমন। মোটর সাইকেলে নৌকার পতাকা। সিএনজি’র পেছনে জগের পোস্টার কি প্রমাণ করে তা প্রশাসনের বোঝতে সময় লাগলেও পৌরবাসিদের বোঝতে সময় লাগেনি। এই লোকগুলিযে নৌকা সমর্থক তার আরো ভিডিও ফোটেজ বিদ্ধমান সোশাল মিডিয়ায়।
সতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আনিছুজ্জামান বলেন, নৌকার অফিস কারা ভেংগেছে তা ইতিমধ্যে একটি সিসিটিভি ভিডিও ফুটেজ দেখেছেন ত্রিশালবাসী সেখানে কারা এ অপকর্ম করেছে তারা সকলের চেনা মুখ। নিশ্চিত পরাজয় আঁচ করতে পেরে এহেন ঘৃন্য,, জঘন্য,,অপকর্মের উদ্দেশ্য কি? আশা করি,,আইন শৃংখলা বাহিনী উপযুক্ত বিচারের ব্যবস্থা করবেন। ত্রিশালবাসীর কাছেও বিচার প্রার্থনা করছি। এরা নিজেরা জাতির পিতার ছবি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভেঙ্গে কিভাবে নিজেদেরকে নৌকার কান্ডারী ও বঙ্গবন্ধুর সৈনিক দাবী করে কিভাবে!! আমি জনগনের রায়ে দুইবার মেয়র হয়েছি। ইনশাআল্লাহ এবারও কোন বাধাই জগ প্রতীকের বিজয় রূখতে পারবেনা।