ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য পদে শক্ত অবস্থানে আরজুনা কবির

আরিফ রববানী ময়মনসিংহ: বাবা শিক্ষক ছিলেন তাই ছাত্রজীবন থেকেই ভ্রদ্র আচার-আচরণ ও মিষ্টভাষী। শান্তিপ্রিয় পরিবারের সন্তান আবার  বিয়ে হয়েছে রাজনৈতিক পরিবারে তাই মানুষের সেবা আর এলাকার উন্নয়নে সক্রিয় ভাবে রাজনীতি করে ১বার উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান,১জেলা পরিষদের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে  তৃণমূল নেতাদের অগাধ ভালবাসায় জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের প্রথমে সদস্য, পরে মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এবং বর্তমানে জাতীয় কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন আরজুনা কবির।

 শিক্ষক বাবা, শশুর  বয়ড়া ও কেওয়াটখালী  ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের নির্বাচিত জনপ্রিয় চেয়ারম্যান আব্দুল কাদির (কাদু) সাহেবের আদর্শকে ধরে রেখে মানুষ হয়ে মানুষের সাথে মিলে গত ২০০৯ সালের উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে প্রথম বারেই  বিপুল ভোটে সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। তৃণমূলে গ্রহণ যোগ্যতা আছে বলেই সেই গ্রাম থেকে তুলে নিয়ে এসে সদরের মানুষ উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছিলো আরজুনা কবির কে। উপজেলায় তার সততা কে কাজে লাগাতে  ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত জেলা পরিষদ নির্বাচনে তাকে বিপুল ভোটে সদস্য নির্বাচিত করেন  সদর,গৌরীপুর ও তারাকান্দা উপজেলার জনপ্রতিনিধিরা।

আরজুনা কবির আবারও জেলা পরিষদ সদস্য পদে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।সে লক্ষে তিনি তফসিল ঘোষণার পর থেকে সকাল-সন্ধ্যা গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে তিনি সদর উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়ন দাপুনিয়া ইউনিয়ন, খাগডহর ইউনিয়ন, অষ্টধার ইউনিয়ন , কুষ্টিয়া,ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন এলাকা,তারাকান্দা উপজেলার কামারিয়া ইউনিয়ন, বিসকা ইউনিয়ন, বালিখা ইউনিয়ন ও গৌরীপুর উপজেলার গৌরীপুর পৌরসভা,গৌরীপুর ইউনিয়ন, মাওহা ইউনিয়ন, রামগোপালপুর ইউনিয়ন, ডেওহাখোলা ইউনিয়ন সহ বিভিন্ন ইউনিয়নে  ভোটারদের বাড়ী-বাড়ী গিয়ে গণসংযোগ করে ভোটারদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে আবারও শক্ত অবস্থানে আছেন তিনি।

এ বিষয়ে আরজুনা কবির বলেন- প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় প্রচেষ্টায় সমগ্র দেশ উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে। সে-ধারাবাহিকতায় আমিও উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় পাশাপাশি এলাকার বেকার যুবকদেও কর্মসংস্থানের লক্ষে কাজ করবো তাদের নিজস্ব কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য প্রেরণা দিবো। এলাকাকে এক নতুনরুপে সাজিয়ে তুলবো। পরিশেষে বলতে চাই শৃংঙ্গলার মধ্যে দল ও নির্বাচনী এলাকাকে এগিয়ে নিতে চাই।সেই লক্ষে জেলা পরিষদ নির্বাচনে আবারও প্রার্থী হিসাবে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছি। আমার বিশ্বাস ভোটাররা আমাকে চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড এগিয়ে নিতে আবারও বিজয়ী করবে ইনশাআল্লাহ।